২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ঢাকার চলচ্চিত্রজগৎ ছিল রমরমা। এ সময়ে মুক্তিপ্রাপ্ত একাধিক ছবি আলোচনায় আসে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি ছবি ব্যবসাসফলও হয়। কিন্তু নতুন বছরের শুরুতে ঢাকার চলচ্চিত্র এখনো তেমন কোনো চমক দেখাতে পারেনি। ৫ জানুয়ারি বছরের প্রথম ছবি হিসেবে পুত্র মুক্তি পায়। দর্শক মহলে সাড়া ফেলেনি ছবিটি। জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকার চলচ্চিত্রের সে রকম কোনো সুখবর পাওয়া যাচ্ছে না। তারকাসমৃদ্ধ বড় বাজেটের কোনো ছবি মুক্তির তালিকায় নেই। প্রযোজক ও পরিবেশক সমিতির ছবি মুক্তির নিবন্ধন খাতার তালিকা থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে ফেব্রুয়ারিজুড়ে মুক্তির জন্য নিবন্ধন হওয়া ছবিগুলো হলো পাগল মানুষ, হৈমন্তী, পাঠশালা, জিও পাগলা (আমদানি করা কলকাতার ছবি), ডিটেক্টিভ, অবাস্তব ভালোবাসা, রাঙামন, ধ্বংস মানব, মেঘকন্যা, ভালোবাসা ডটকম ইত্যাদি।
শাবনূর ছাড়া এসব ছবিতে বড় কোনো তারকা শিল্পীও নেই। শাবনূরের পাগল মানুষ ছবিটির পাঁচ-ছয় বছর ধরে ভেঙে ভেঙে শুটিং হয়েছে।
বছরের শুরুতেই ভালো ছবি না থাকার কারণে চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট অনেকেই হতাশ। তাঁরা বলছেন, গত বছরের শেষের দিকে টানা কয়েক মাস ধরে বেশ কিছু ভালো ছবির জয়জয়কার ছিল। ছবিগুলোকে ঘিরে নতুন নতুন দর্শকও তৈরি হয়েছে। কিন্তু নতুন বছরের শুরু থেকে মাসজুড়ে মুক্তির তালিকায় ভালো ছবি না থাকার কারণে দর্শক কমে যেতে পারে।
প্রযোজক গোলাম কিবরিয়া মোহাম্মদ লিপু বলেন, ‘বছরের শুরুতেই চলচ্চিত্রের ব্যবসা মাটি হয়ে গেল। বছরের প্রথম ছবি পুত্র ভালো চলল না। এভাবে টানা এক–দেড় মাস ভালো ছবি না থাকলে চলচ্চিত্রে দর্শক কমে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।’
যদিও মুক্তির তালিকায় নাম নিবন্ধন নেই, তারপরও ৯ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি বড় বাজেটের ছবি স্বপ্নজাল, আমি নেতা হবো ও ভালো থেকো মুক্তি পেতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে।
কেউ কেউ বলছেন, ওই দুটি তারিখে যেসব ছবি মুক্তির জন্য নিবন্ধন করা আছে, আলোচনা সাপেক্ষে তা রদবদল হয়ে বড় বাজেটের তারকাসমৃদ্ধ ছবিগুলো মুক্তি পেতে পারে।
এ ব্যাপারে স্বপ্নজাল ছবির পরিচালক গিয়াসউদ্দিন সেলিম বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতেই মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছি। এ মাসের মাঝামাঝিতে সেন্সর হয়ে যাবে। এরপর ছবি মুক্তির তারিখ ঘোষণা করব।’
তবে চলচ্চিত্রের বর্তমান অবস্থা নিয়ে বছরের শুরুতেই হতাশ নন পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার। তাঁর কথা, ‘যেসব ছবি বছরের শুরুর মাসগুলোতে মুক্তি পাচ্ছে, সেগুলো এক-দুই বছর আগের ছবি। এরপর ভালো ভালো ছবি আসবে।’
মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘গত বছরের শেষের দিক থেকে শুরু করে বর্তমানে বেশ কয়েকটি বড় বাজেটের ছবির শুটিং চলছে। আবার অনেকেই বড় বড় ছবির শুটিংয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আশা করছি, মাস দুয়েক পর থেকেই বড় বড় ছবি মুক্তি পাবে।’
শাবনূর ছাড়া এসব ছবিতে বড় কোনো তারকা শিল্পীও নেই। শাবনূরের পাগল মানুষ ছবিটির পাঁচ-ছয় বছর ধরে ভেঙে ভেঙে শুটিং হয়েছে।
বছরের শুরুতেই ভালো ছবি না থাকার কারণে চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট অনেকেই হতাশ। তাঁরা বলছেন, গত বছরের শেষের দিকে টানা কয়েক মাস ধরে বেশ কিছু ভালো ছবির জয়জয়কার ছিল। ছবিগুলোকে ঘিরে নতুন নতুন দর্শকও তৈরি হয়েছে। কিন্তু নতুন বছরের শুরু থেকে মাসজুড়ে মুক্তির তালিকায় ভালো ছবি না থাকার কারণে দর্শক কমে যেতে পারে।
প্রযোজক গোলাম কিবরিয়া মোহাম্মদ লিপু বলেন, ‘বছরের শুরুতেই চলচ্চিত্রের ব্যবসা মাটি হয়ে গেল। বছরের প্রথম ছবি পুত্র ভালো চলল না। এভাবে টানা এক–দেড় মাস ভালো ছবি না থাকলে চলচ্চিত্রে দর্শক কমে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।’
যদিও মুক্তির তালিকায় নাম নিবন্ধন নেই, তারপরও ৯ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি বড় বাজেটের ছবি স্বপ্নজাল, আমি নেতা হবো ও ভালো থেকো মুক্তি পেতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে।
কেউ কেউ বলছেন, ওই দুটি তারিখে যেসব ছবি মুক্তির জন্য নিবন্ধন করা আছে, আলোচনা সাপেক্ষে তা রদবদল হয়ে বড় বাজেটের তারকাসমৃদ্ধ ছবিগুলো মুক্তি পেতে পারে।
এ ব্যাপারে স্বপ্নজাল ছবির পরিচালক গিয়াসউদ্দিন সেলিম বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতেই মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছি। এ মাসের মাঝামাঝিতে সেন্সর হয়ে যাবে। এরপর ছবি মুক্তির তারিখ ঘোষণা করব।’
তবে চলচ্চিত্রের বর্তমান অবস্থা নিয়ে বছরের শুরুতেই হতাশ নন পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার। তাঁর কথা, ‘যেসব ছবি বছরের শুরুর মাসগুলোতে মুক্তি পাচ্ছে, সেগুলো এক-দুই বছর আগের ছবি। এরপর ভালো ভালো ছবি আসবে।’
মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘গত বছরের শেষের দিক থেকে শুরু করে বর্তমানে বেশ কয়েকটি বড় বাজেটের ছবির শুটিং চলছে। আবার অনেকেই বড় বড় ছবির শুটিংয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আশা করছি, মাস দুয়েক পর থেকেই বড় বড় ছবি মুক্তি পাবে।’