• Search
  • স্থানীয় সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • বাংলাদেশ
    • রাজধানী
    • জেলা
    • অপরাধ
  • জীবনযাপন
  • আন্তর্জাতিক
    • ভারত
  • সারাদেশ
  • খেলাধুলা
    • ফুটবল
  • বিশ্ব
    • মধ্যপ্রাচ্য
জনপ্রিয় সংবাদ
  • রাজনীতি
  • at Jan 14, 2023
মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ ও সফল জীবনের রহস্য
  • বাংলাদেশ
  • at Jan 19, 2023
নওগাঁয় তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস
  • রাজনীতি
  • at Jan 14, 2023
বিএনপির দলছুট সাত্তারকে জেতাতে সরে দাঁড়াচ্ছেন আ.লীগের তিন নেতা
  • বাংলাদেশ
  • at Jan 24, 2023
মার্কিন তালিম নিয়ে মেয়র দেশে ফিরলে মশক নিধনে নতুন সিদ্ধান্ত
ভিডিও সংবাদ
  • by নিউজ ডেস্ক (৪৮)
  • in জীবনযাপন
  • at Nov 08, 2023

শীত আসছে, তাই ত্বকের যত্ন

শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। এ সময় ত্বকে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। বয়স্ক মানুষের শুষ্ক ত্বকের ঝুঁকি বেশি। কারণ, বয়স্কদের ত্বকে প্রাকৃতিক ত্বকের তেল ও লুব্রিকেন্টের পরিমাণ কম থাকে। শুষ্ক ত্বক রুক্ষ হয়ে চুলকানি হয়। বারবার চুলকানিতে ত্বক মোটা ও খসখসে হয়ে পড়ে, এমনকি সংক্রমণও হতে পারে। এই আবহাওয়ায় কারও কারও ত্বকে ফোসকা, ফুসকুড়ি, লালচে ভাবও দেখা দেয়। অনেকের একজিমা হয়।

শীতকালে কম পানি পান ও ধুলাবালু পরিষ্কার করতে ঘন ঘন সাবান ব্যবহারে ত্বক শুষ্ক হয়। সাবানে ইমালসিফায়ার উপাদান থাকে, যা ত্বকের প্রাকৃতিক তেল দূর করে। ত্বকে স্ক্রাব ব্যবহার করলে তেল আরও কমে যায়। সাবান দিয়ে ঘন ঘন হাত ধুলে ত্বকে শুষ্ক ভাব দেখা দেয়। ত্বকের উপযোগী নয়, এমন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারে ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। শীতের পোশাকে থাকা বিভিন্ন উপাদান ত্বক শুষ্ক করতে ভূমিকা রাখে।

শীতের উলেন বা সিনথেটিক ফাইবারের পোশাক কারও কারও ত্বকে জ্বালা ও শুষ্ক করে। উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল, অ্যালার্জি এবং ব্রণের কিছু ওষুধ সেবনকারীদের ত্বকও শুষ্ক হতে পারে। এ ছাড়া একজিমা, সোরিয়াসিস, ডায়াবেটিস, হাইপোথাইরয়েডিজম ও অপুষ্টি (ভিটামিন ‘এ’, ভিটামিন ‘ডি’–এর অভাব) শুষ্ক ত্বকের সঙ্গে সম্পর্কিত। হরমোনাল পরিবর্তনের কারণেও ত্বক শুষ্ক হতে পারে, যেমন মেনোপজ হলে নারীদের ত্বক শীতের সময় আরও বেশি শুষ্ক হয়ে যায়।
 

কী করবেন

  • ত্বক শুষ্ক হয়ে চুলকানির উপদ্রব হলে খুব বেশি শীতে বা ঠান্ডা বাতাসে বাইরে না যাওয়া ভালো।
     
  • বাইরে বের হলে সোয়েটার, চাদর, গ্লাভস, স্কার্ফ বা টুপি ও মোজা পরিধান করুন।
     
  • হাত ধোয়ার পর অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এ সময়ে দিনে কয়েকবার ময়েশ্চারাইজার দিন।
     
  • একজিমা রোগের জন্য ময়েশ্চারাইজিং স্কিনকেয়ার গুরুত্বপূর্ণ। শীতের সময় শিয়া বাটারের মতো ভারী ময়েশ্চারাইজার বা কোল্ড ক্রিম ব্যবহার করা যায়।
     
  • ত্বক পরিষ্কারে মাইল্ড ক্লিনজার বা ক্ষারবিহীন সাবান ভালো। অনেক সুগন্ধযুক্ত, ডিওডোরেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল সাবান শীতের সময় উপযোগী নয়।
     
  • এ সময়ে হারবাল পণ্য বেছে নিতে পারেন। সুগন্ধিবিহীন ময়েশ্চারাইজার শুষ্ক ত্বকের জন্য ভালো। গোসলের পাঁচ মিনিটের মধ্যেই ময়েশ্চারাইজার দেওয়া উচিত।
     
  • সূর্যের আলোতে থাকলে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন ‘ডি’ তৈরি করতে পারে। শীতে সূর্যের আলো কম থাকে বলে ‘ডি’–এর অভাবে ত্বকের সমস্যা বাড়ে। শুষ্কতা কমাতে ইনডোর রুম হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করা যায়।
     
  • একজিমা, সোরিয়াসিসজাতীয় চর্মরোগ থাকলে শীতের শুরুতেই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চুলকানি কমাতে স্টেরয়েড ক্রিম, টপিকাল ক্যালসিনুরিন ইনহিবিটর, প্রদাহ কমাতে ফটোথেরাপি সহায়ক।
     

এ ছাড়া ওরাল অ্যান্টিহিস্টামিন যেমন ডাইফেনহাইড্রামিন, হাইড্রোক্সিজিন অথবা সিটিরিজিন রাতে খেলে শুষ্ক ত্বকে চুলকানি কমবে। যেসব খাবারে অ্যালার্জি বা একজিমা বেড়ে যায়, শীতে সেসব খাবার বাদ দিতে হবে।

Welcome Image

© 2025.Chuadanga News Portal | Website Design & Developed by Glossy IT